Jhenaidah It Solution Team

Jhenaidah It Solution Team
Online Income Source

Monday, 25 August 2014

ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিংয়ের কাজের খোঁজ থাকে, এমন সাইটে যিনি কাজটা করে দেন, তাঁকে বলা হয় কনট্রাকটর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)। আর যিনি কাজ দেন, তাঁকে বলে বায়ার/এমপ্লয়ার (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)। 
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়: আউটসোর্সিং সাইট বা অনলাইন মার্কেট প্লেসে কাজগুলো বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা (ইনফরমেশন সিস্টেম), লেখা ও অনুবাদ, প্রশাসনিক সহায়তা, ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া, গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় ও বিপণন, ব্যবসাসেবা ইত্যাদি।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: 

এই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, ই-কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।

সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:

সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টর মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ও ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফটওয়্যার প্রকল্প-ব্যবস্থাপনা, সফটরয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।

নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম:

এর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ-ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপ্লিমেনটেশন ইত্যাদি।

রাইটিং ও ট্রান্সলেশন: 

এর মধ্যে আছে কারিগরি নিবন্ধ লেখা (টেকনিক্যাল রাইটিং), ওয়েবসাইট কনটেন্ট, ব্লগ ও আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।

অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট:

এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, ই-মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি। 

তবে এইসব কাজের ভিতরে সবচেয়ে সহজ হল ওয়েব রিসার্চ ও ডেটা এন্ট্রি ।

ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া: 

এই বিভাগের মধ্যে আছে গ্রাফিক ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রিন্ট ডিজাইন, থ্রিডি মডেলিং, ক্যাড, অডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন, ভয়েস ট্যালেন্ট, অ্যানিমেশন, প্রেজেন্টেশন, প্রকৌশল ও কারিগরি ডিজাইন ইত্যাদি।

কাস্টমার সার্ভিস:

এর মধ্যে আছে কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ফোন সাপোর্ট, অর্ডার প্রসেসিং ইত্যাদি।

বিক্রয় ও বিপণন: 

এর মধ্যে আছে বিজ্ঞাপন, ই-মেইল বিপণন, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), এসইএম (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং), এসএমএম (সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), জনসংযোগ, টেলিমার্কেটিং ও টেলিসেল্স, বিজনেস প্ল্যানিং ও মার্কেটিং, মার্কেট রিসার্চ ও সার্ভেস, সেলস ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি।

বিজনেস সার্ভিসেস: 

এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, বুককিপিং, এইচআর/পে-রোল, ফাইনানসিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড প্ল্যানিং, পেমেন্ট প্রসেসিং, লিগ্যাল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস কনসাল্টিং, রিক্রুটিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি। এগুলো সম্পর্কে পরে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
কাজ পাবেন যেখানে: আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে। আবার ভুয়া সাইটও বের হয়েছে। ফলে সতর্ক হয়েই কাজ শুরু করতে হবে। আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো—
http://www.odesk.com, (সবচেয়ে ভালো ও নিরাপদ)
http://www.freelancer.com, 
http://www.elance.com, 
http://www.getacoder.com, 
http://www.guru.com, 
http://www.vworker.com, 
http://www.scriptlance.com ইত্যাদি। 

বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ওডেস্ক (odesk)। গত বছর (২০১১) সারা বিশ্বের মধ্যে আউটসোর্সিং কাজ করার ভিত্তিতে ওডেস্কে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল চতুর্থ। তার আগের বছর (২০১০) ওডেস্কে ঢাকা শহরের অবস্থান ছিল সারা বিশ্বের মধ্যে তৃতীয়। 


কোন কাজের কী যোগ্যতা:

সাধারণত অনলাইনে কী ধরনের কাজ পাওয়া যায়, তা বলা হয়েছে। এখন জেনে নেওয়া যাক কোন কাজের জন্য কী ধরনের যোগ্যতা লাগে। 
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট: এই কাজে ওয়েবসাইট তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন∏এইচটিএমএল, পিএইচপি, জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস, মাইএসকিউএল ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ভাষাগুলোর ওপর দু-একটা পরীক্ষা দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।

সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:

সফটওয়্যার তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন জাভা, সি শার্প, ভিজু্যয়াল বেসিক, মাইএসকিউএল, ওরাকল, এসকিউএল সার্ভার ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। 

নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম:

ডেটাবেইস, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। তবেই নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম বিষয়ক নানা কাজ পাবেন। 
লেখা ও অনুবাদ: এ ধরনের কাজের জন্য ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। লেখালেখির অভ্যাস থাকলে ভালো হয়।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট: এই বিভাগের কাজগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। মূলত কপি পেস্টের কাজ। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, ফেসবুক, টুইটার∏এসব ওয়েবসাইট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।

ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া: 

আপনাকে গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইন-ডিজাইন, ফ্ল্যাশ ইত্যাদি জানা থাকলে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই করা যায়।

গ্রাহকসেবা: 

এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দ্রুত ইংরেজি লেখা ও বলা∏দুটোতেই দক্ষ হতে হবে। 

বিক্রয় ও বিপণন:

ই-কমার্স সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগ (ফেসবুক, টুইটার), বিপণন, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।

বিজনেস সার্ভিসেস:

এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান থাকতে হবে। লেনদেনের বিভিন্ন মাধ্যম (পেমেন্ট মেথড) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। 

কীভাবে ওডেস্কে অ্যাকাউন্ট খুলবেন:

প্রথমে http://www.odesk.com ঠিকানায় গিয়ে ওপরে ডান পাশ থেকে Sign up-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি http://www.odesk.com/w/signup.php? ঠিকানায় যান। এখন Freelance Contractor সিলেক্ট করুন (ইন্টারনেট ব্রাউজারের বিভিন্ন ভার্সনের কারণে নানা রকম ইন্টারফেস আসতে পারে। আমি গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করেছি। আপনি Contractor সিলেক্ট করে Sign up-এ ক্লিক করবেন)। নিচের ফরমটি পূরণ করে continue-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে 

1. Verify your email address-তে ক্লিক করুন। এখন আপনার ই-মেইল আইডিতে গিয়ে দেখবেন, একটি মেইল এসেছে। সেখানে একটি লিংক আছে, সেটাতে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Click here to continue-তে ক্লিক করুন। এখন 

2. Fill out contact information-এ ক্লিক করুন। একটি ফরম আসবে। ফরমটি পূরণ করে Save and continue-তে ক্লিক করুন। এখন 3. Complete your oDesk Profile-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Job Category-তে আপনি যা যা পারবেন, তা সিলেক্ট করে দেন। যাঁরা একেবারেই নতুন, তাঁরা Blog & Article Writing, Data Entry, Personal Assistant, Email Response Handling, Other - Administrative Support, Customer Service & Support, Other - Customer Service, Advertising, Email Marketing, SMM - Social Media Marketing ইত্যাদি সিলেক্ট করে দিতে পারেন। নিচে Primary Role থেকে Data Entry Professional সিলেক্ট করে দিতে পারেন। Desired Hourly Rate-এ 1 অথবা 2 দিতে পারেন। Availability-তে আপনি সপ্তাহে কত ঘণ্টা সময় দিতে পারবেন, তা নির্বাচন করে দিন। 

এখন Title-এ Internet, Facebook, twitter, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি লিখে Save and continue-এ ক্লিক করুন। এখন 4. Accept the oDesk User Agreement-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে I agree to the terms and conditions বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Save and continue-এ ক্লিক করুন। 

এখন Post my profile বাটনে ক্লিক করুন। My Contractor Profile-এর My Account Summary-তে দেখবেন Title, Portrait, Personal Email ইত্যাদি লেখা আছে। Portrait-এর ডান পাশে Upload portrait-এ ক্লিক করে আপনার ছবি যোগ করতে পারেন। ছবি যোগ করলে দেখবেন, আপনার প্রোফাইল ২০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে লেখা আসবে। প্রোফাইল কমপ্লিটনেস যত বেশি হবে, প্রতি সপ্তাহে তত বেশি জবে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন; এবং আপনার জব পাওয়ার সম্ভাবনাও তত বেশি হবে। (আপনি যদি অন্য পেজে চলে গিয়ে থাকেন, তাহলে বাঁ পাশ থেকে My Contractor Profile-এ ক্লিক করুন, তাহলে দেখতে পাবেন।) এখন oDesk Ready-এর ডান পাশে Take the oDesk Readiness Test-এ ক্লিক করুন। oDesk Readiness Test-এর নিচের লেখাগুলো পড়ুন, তারপর Ready to take the test বাটনে ক্লিক করুন। 

oDesk সাইটের নিয়মকানুনের ওপর আপনাকে ৪০ মিনিটের মধ্যে ১১টি প্রশ্নের একটি টেস্ট দিতে হবে। উত্তরগুলো প্রশ্নের নিচের লিংকে ক্লিক করলেই পাবেন। টেস্ট দেওয়ার জন্য Start test বাটনে ক্লিক করুন। এখন নিচে continue-তে ক্লিক করে নতুন পেজ এলে Click here to start the test বাটনে ক্লিক করুন, টেস্ট শুরু হয়ে যাবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর পাবেন ওই প্রশ্নের নিচের লিংকে ক্লিক করলে। ১১টি প্রশ্নের উত্তরই সঠিক হলে এ টেস্টে পাস করবেন। ফেল করলে আপনার পাবলিক প্রোফাইলে এটি লেখা থাকবে না। পাস করলেই কেবল লেখা থাকবে। পাস না করলে আবার টেস্ট দেন। যতবার খুশি এই টেস্টটি দিতে পারবেন। 

পরীক্ষায় পাস করার পর প্রতি সপ্তাহে আপনি ১০টি করে জবে অ্যাপ্লাই করতে পারবেন। এখন আপনার My Contractor Profile পেজে যান। এখন Add a Skill-এ ক্লিক করে স্কিল যোগ করুন। নতুনেরা internet, facebook, twitter, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি যোগ করতে পারেন। এগুলোর এক-দুটি বর্ণ লিখলেই অটো সাজেশন চলে আসবে। সেখান থেকে সিলেক্ট করে Save করতে হবে। এখন দেখবেন প্রোফাইল ৩০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে, লেখা আসবে। তারপর Add Employment Historyতে ক্লিক করে আপনি কোনো জব করে থাকলে এখানে যোগ করতে পারেন। 

তাহলে আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস আরও ১০ শতাংশ বাড়বে। জব অনলাইনেরই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। কোনো একটা হলেই হলো। মোটকথা, ওই ঘরটা পূরণ করা আছে কি না, এটাই দেখার বিষয়। কারও জব এক্সপেরিয়েন্স না থাকলেও সমস্যা নেই। এখন নিচে My Public Profile-এর নিচে Edit বাটনে ক্লিক করে নতুন পেজ এলে অনেকগুলো অপশনের মধ্যে Years of Experience-এ আপনি যত দিন ধরে ফেসবুক, ইন্টারনেট, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহার করেন, তত বছর সিলেক্ট করে দিতে পারেন। English অপশনে আপনি ইংরেজি কেমন জানেন তা সিলেক্ট করে দিতে পারেন।তবে ৫ দিবেন। Objective-এ অবজেকটিভ লিখবেন। কীভাবে লিখবেন তা অবজেকটিভ বক্সের নিচে Example দেওয়া আছে। Example-এ ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন। 

এখানে কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষার উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। এসব প্রোগ্রামিং ভাষা আপনার জানা না থাকলে আপনি নিজের মতো করে ইন্টারনেট, ফেসবুক, ই-মেইল ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করে লিখতে পারেন যে আমি গত দু-তিন বছর ধরে ফেসবুক, ইন্টারনেট ব্যবহার করি, ফেসবুকের নিয়মকানুন জানি, দ্রুত গুগল সার্চ করতে পারি, দ্রুত টাইপ করতে পারি, এম এস ওয়ার্ড ভালো জানি, ইত্যাদি ইংরেজিতে লিখতে পারেন। তারপর সেভ করুন। দেখবেন আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস আরও ১০ শতাংশ বাড়বে। এখন Education-এ ক্লিক করে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা যোগ করতে পারেন। 

তারপর Portfolio Projects-এ আপনি আগে কোনো প্রজেক্ট করে থাকলে সেটি যোগ করুন। কোনো প্রজেক্ট না করে থাকলে http://www.blogger.com ঠিকানায় গিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে একটি লেখা পোস্ট করলেই আপনার একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি হয়ে যাবে। সেটির লিংকটা দিতে পারেন। তাহলে আপনার জব পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। Other Experiences-এ কোনো কিছু থাকলে দিতে পারেন, না দিলেও সমস্যা নেই। 

সার্টিফিকেশনসে কোনো কিছু না দিলে সমস্যা নেই। এখন দেখবেন, আপনার প্রোফাইল কমপ্লিটনেস অনেক বেড়ে গেছে। যদি আরও বাড়াতে চান, তাহলেhttp://www.odesk.com/tests ঠিকানা থেকে দু-তিনটি টেস্ট দিতে পারেন। তিন-চারটি টেস্ট দিলে প্রতি সপ্তাহে আপনি ২০টি কাজের (জব) জন্য আবেদন করতে পারবেন। Basic English test, English spelling test, MS word test, Windows xp test ইত্যাদি টেস্ট অনেক সহজ। ইচ্ছে হলে দিতে পারেন, না দিলেও সমস্যা নেই। ওপরের প্রতিটি সেটিংস যতবার খুশি ততবার পরিবর্তন করতে পারবেন। কাজেই কোনো কিছু ভুল হলে সমস্যা নেই, তা যেকোনো সময় আবার ঠিক করে নিতে পারবেন। আগের সেটিংস পরিবর্তন করার জন্য এই সাইটে লগইন করলেই ডান পাশে দেখবেন আপনার নাম এবং ছবির নিচে Edit Profile লেখা আছে। না থাকলে ওপর থেকে Find Work-এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেয়ে যাবেন। সেখানে ক্লিক করলেই সবকিছু আবার পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনার প্রোফাইলটি অন্যরা, মানে যাঁরা (বায়ার) আপনাকে জব দেবেন, তাঁরা কেমন দেখতে পাবেন সেটি দেখার জন্য Find Work-এ ক্লিক করে নিচে ডান পাশে দেখবেন Your Profile Completeness-এর নিচে লেখা আছে View your public profile। এখানে ক্লিক করলেই দেখতে পাবেন, আপনার পাবলিক প্রোফাইলটি কেমন।

কীভাবে জব খুঁজবেন: 

এ সাইটে লগইন করে Find Work-এ ক্লিক করুন। এখন সার্চ বক্সে আপনি যা যা পারেন, তা লিখে সার্চ দিন। আপনি যদি Facebook লিখে সার্চ বাটনে ক্লিক করেন, তাহলে ফেসবুক-সম্পর্কিত অনেকগুলো জবের তালিকা আসবে। একটি একটি করে পড়ে যেগুলো পারবেন, সেগুলোতে অ্যাপ্লাই করুন। আরেকটু কাস্টমাইজ করে সার্চ দিতে চাইলে সার্চ বাটনের পাশে দেখবেন Advanced লেখা আছে, সেখানে ক্লিক করুন। এখন আপনার পছন্দমতো সার্চ অপশনগুলোতে লিখে এবং চেক বক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে সার্চ দিতে পারেন। এভাবে ফেসবুকের বাইরেও, যেমন: Internet, twitter, php, sql, c#, mysql, wordpress, joomla, google plus, data entry, email, ms word, blog ইত্যাদি লিখে সার্চ দিতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি যা যা পারেন, তা লিখে সার্চ দিতে পারেন। 

কাজের জন্য যেভাবে আবেদন করবেন:

ওয়েব বা পত্রিকায় কোনো চাকরি বা কাজের বিজ্ঞাপন পছন্দ হলে অনেকেই সেখানে জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) পাঠান। কোনো একটা পদে এক বা দুজনকে হয়তো নিয়োগ দেওয়া হবে, কিন্তু সেখানে অনেকেই সিভি পাঠান। চাকরিদাতা সেই প্রতিষ্ঠান কিছু সিভি বাছাই করে তাঁদের সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকে। তারপর সেখান থেকে এক বা দুজনকে নিয়োগ দেয়। তেমনি আউটসোর্সিং সাইটেও যখন কোনো কাজের ঘোষণা (জব পোস্ট) দেওয়া হয়, তখন অনেকেই আবেদন করেন। তাঁদের মধ্য থেকে গ্রাহক বা বায়ার কয়েকজনের সাক্ষাৎকার নেন। তারপর এক বা দুজনকে কাজটি করতে দেন। এ প্রক্রিয়াকেই বলে বিডিং বা বিড করা। 

সাক্ষাৎকার নেয় কীভাবে? 

আপনাকে ওই সাইটেই বার্তা পাঠানো হবে—আপনি কাজটি কত দিনে করতে পারবেন, আগে কখনো এ ধরনের কাজ করেছেন কি না, কত ডলারের বিনিময়ে করে দেবেন ইত্যাদি। আপনিও ফিরতি বার্তায় এ প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন। তারপর আপনাকে পছন্দ হলে বায়ার আপনাকে কাজটি করতে দেবে। কোনো কোনো বায়ার স্কাইপ সফটওয়্যারে চ্যাট করতে চায়। তাই স্কাইপিতে (http://www.skype.com) একটা অ্যাকাউন্ট থাকা ভালো। 

কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটি কাজের জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টি কাজের আবেদন করেও কাজ পান না। এটা অনেকটা নির্ভর করে আপনি কাজটি করে দেওয়ার জন্য কত কম ডলার চাচ্ছেন তার ওপর। কোনো একটা কাজ ওই সাইটে প্রকাশ করার পর যত তাড়াতাড়ি সেটিতে আবেদন করা যায়, ততই ভালো। আপনি যত বেশি সময় অনলাইনে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। কারণ কিছু কিছু কাজ আছে, যেগুলো ওয়েবে ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই (এক-দুই ঘণ্টার মধ্যে) জমা দিতে হয়। যেমন ফেসবুকে বা অন্য কোনো সাইটে ভোট দেওয়া এবং কিছু ভোট সংগ্রহ করে দেওয়া ইত্যাদি। কাজেই শুরুতে বেশি সময় অনলাইনে মানে ওডেস্ক অ্যাকাউন্টে থাকার চেষ্টা করবেন। প্রতি মিনিটে দেখবেন নতুন নতুন কাজের বিজ্ঞপ্তি দেখা যাচ্ছে। 

কোনো একটা কাজের (জব) বিজ্ঞপ্তি খুলে এর ডানপাশে পাবেন বায়ারের তথ্য। যেসব বায়ারের Payment Method Veৎified লেখা আছে, সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন। কোনো একটি জবের বিজ্ঞাপন ভালোভাবে পড়ার পর এর নিচে দেখবেন Apply to this job নামের একটি বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করুন। 
নতুন একটি পেজ আসবে। এ পৃষ্ঠার ওপরে Paid to You-এর ডান পাশের বক্সে ডলারের পরিমাণ লিখুন, মানে কত ডলারে আপনি কাজটি করতে চাচ্ছেন। ঘণ্টাভিত্তিক (আওয়ারলি) কাজ হলে প্রতি ঘণ্টায় কত ডলার হারে কাজটি করতে চাচ্ছেন, তা লিখুন। তারপর Cover Letter বক্সে একটি কভার লেটার লিখুন।

অর্থাৎ জবের বিজ্ঞাপনে যা যা চাওয়া হয়, তার উত্তর দিয়ে কভার লেটারটি লেখার চেষ্টা করুন। এ-সম্পর্কিত কোনো কাজ আগে করে থাকলে তা উল্লেখ করতে পারেন। Attachment: এ কিছু লাগবে না। এখন Agree to Terms: বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Apply to this job বাটনে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে Yes, I Understand বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue to Apply বাটনে ক্লিক করুন। 


কোনো কাজ যদি নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক অর্থাৎ ফিক্সড প্রাইসের হয়, তাহলে ওপরে Paid to You-এর ডান পাশের বক্সে কত ডলারের বিনিময়ে কাজটি করতে চান, তা লিখুন।

তবে ফিক্সড প্রাইসের কাজ না করা ভালো

Estimated Duration-এ কাজটি কত দিনের, তা নির্বাচন করে দিন। Cover Letter বক্সে আগের মতো করে একটি কভার লেটার লিখুন। এখন Agree to Terms বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Apply to this job বাটনে ক্লিক করুন। Upfront payment (optional) এবং Attachment লাগবে না। নতুন পেজ এলে Yes, I Understand বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Continue to Apply বাটনে ক্লিক করুন। জবে অ্যাপ্লাই করা হয়ে গেছে। তারপর বায়ার আপনার ইন্টারভিউ (মেসেজ দেওয়া-নেওয়া) নেওয়ার পর আপনি সিলেক্ট হলে আপনাকে কাজটি করতে দেবে, মানে জবটিতে আপনাকে হায়ার্ড করা হবে। জবটি সক্রিয় হবে। তখন আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে ।

কীভাবে একটি ভালো কভার লেটার লিখতে হয়, তা জানতে পারবেনhttp://kb.odesk.com/questions/ 136/What+is+a+good+cover+letter?
ঠিকানা থেকে। আর কোনো প্রশ্ন থাকলে Click This Link)/#upfront ঠিকানায় যেতে পারেন। 

কীভাবে কাজ করবেন: 

ওডেস্কে দুই ধরনের কাজ আছে। একটা হলো—ঘণ্টাভিত্তিক (আওয়ারলি), আরেকটা হলো নির্দিষ্ট পারিশ্রমিকে (ফিক্সড প্রাইস)। ফিক্সড প্রাইসের কাজগুলো ইচ্ছামতো করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেওয়ার পর বায়ার কাজগুলো যাচাই করবেন। এরা আপনাকে পারিশ্রমিকের অর্থ (পেমেন্ট) দেবেন। আর ঘণ্টাভিত্তিক কাজের ক্ষেত্রেhttp://www.odesk.com/downloads ঠিকানা থেকে ওডেস্ক টিম সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিতে হবে। এটি ইনস্টল করার পর সফটওয়্যারটি চালু করে সাইন-ইন করতে হবে। এরপর যে কাজটি করতে চান অর্থাত্ যে জবটি পেতে চান, সেটি নির্বাচন করে Start-এ ক্লিক করবেন। তাহলে ওই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনার কাজের সময় গণনা শুরু হবে। 

ওই সফটওয়্যারটি কিছুক্ষণ পরপর আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনশট নেবে। প্রতি ঘণ্টায় ছয়টি করে। সময় গণনা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হতে থাকবে। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার স্ক্রিনশটগুলো দেখে বুঝতে পারবে আপনি কাজ করেছেন কি না। স্ক্রিনশট নেওয়ার সময় আপনি ইচ্ছা করলে ডিলিটে ক্লিক করে এক-দুইটা স্ক্রিনশট মুছেও দিতে পারবেন। 

কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার যখন আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে চুক্তি শেষ করবেন, তখন আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে BuyerName ended your contract । তখন বায়ার আপনার কাজের মূল্যায়ন বা ফিডব্যাক জানাবেন। আপনিও বায়ারকে একটি ফিডব্যাক দেবেন। পূর্ণমান ৫-এর মধ্যে আপনি বায়ারকে নম্বর দেবেন এবং বায়ারও আপনাকে নম্বর দেবে। কেউ কারওটা আগে দেখতে পাবেন না। উভয় পক্ষ ফিডব্যাক দিলেই কেবল একজন অপরেরটা দেখতে পাবেন। সাধারণত ৫-এর নিচে কেউ ফিডব্যাক দেয় না। আপনি বায়ারের সঙ্গে কাজ করার সময়ই বুঝতে পারবেন, তাঁর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন এবং তিনি আপনাকে কেমন ফিডব্যাক দিতে পারেন। ফিডব্যাক নিয়ে আপনি যতটুকু টেনশনে থাকবেন, বায়ারও ততটুকু টেনশনে থাকবেন। কারণ, আপনিও বায়ারকে বাজে ফিডব্যাক দিতে পারেন। 

ফিডব্যাক আপনার ও বায়ার উভয়েরই প্রোফাইলে যুক্ত থাকবে—যা সবাই দেখতে পাবে। ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তীকালে বেশি কাজ পেতে সুবিধা হয়। বাজে ফিডব্যাক পেলে সেটি মুছে ফেলতে পারবেন। আপনি যদি বায়ারের পেমেন্ট ফেরত দিয়ে দেন, তাহলে আপনার প্রোফাইলে ওই বাজে ফিডব্যাক আর দেখা যাবে না। নোটিফিকেশন পেইজে Give refund-এ ক্লিক করে আপনি বায়ারকে পেমেন্ট ফেরত দিয়ে দিতে পারবেন। বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দেওয়ার পর সেই পেমেন্ট এক সপ্তাহের মতো পেন্ডিং থেকে তারপর আপনার ওডেস্ক অ্যাকাউন্টে জমা হবে। আপনার বর্তমানে ব্যালান্স কত আছে এবং পেনডিং-এ কত আছে, সেটি জানার জন্য ওপরে ডধষষবঃ-এ ক্লিক করে Transaction History-এ ক্লিক করুন। 


কীভাবে টাকা তুলবেন:

ওডেস্কে কাজ করেছেন, আপনার ওডেস্ক অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হয়েছে। এখন সেগুলো তুলে নিজের কাছে আনবেন কীভাবে? এর জন্য প্রথমে ওপরের Wallet-এ ক্লিক করে তারপর Payment Methods-এ ক্লিক করুন। নতুন পৃষ্ঠা খুললে দেখবেন অনেকগুলো লেনদেনের পদ্ধতি আছে। এসবের মধ্যে যেকোনো একটি নির্বাচন করতে পারেন। এর একটি পদ্ধতি হলো, পাইওনিয়ার ডেবিট কার্ড। পাইওনিয়ার ডেবিট কার্ডের ডান পাশে Sign Up Now-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে সবার নিচে Get your prepaid MasterCard card now বাটনে ক্লিক করুন। এরপর Order Card-এর নিচে তিনটি বাটনের প্রথমটি Start Here-এ ক্লিক করুন। 

একটি ফরম আসবে সেটি পূরণ করে বাকি দুটি বাটনে ক্লিক করে সেগুলোও পূরণ করে Finish-এ ক্লিক করুন। এখন এক মাসের মধ্যে আপনার বাসার ঠিকানায় (ফরম পূরণের সময় যে ঠিকানা দিয়েছেন) যুক্তরাষ্ট্র থেকে একটি প্রিপেইড মাস্টার কার্ড আসবে। এর জন্য কোনো টাকা-পয়সা দিতে হবে না। তবে আপনি যখন ওডেস্ক থেকে বা অন্য কোনো মাধ্যম থেকে প্রথমবার এই মাস্টার কার্ডে ডলার লোড করবেন তখন শুরুতে ১০-১৫ ডলার এই কার্ডের সার্ভিস চার্জ বাবদ কেটে নেবে। প্রতি মাসে তিন ডলার করে আপনার মাস্টার কার্ড অ্যাকাউন্ট থেকে কেটে নেবে। 

কাজেই প্রথমবার ওডেস্ক থেকে মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে অর্থ উত্তোলন করতে ১৫ ডলারের মতো খরচ হবে। ওডেস্ক থেকে মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে বা অন্য কোনো মাধ্যমে অর্থ (ডলার) উত্তোলন করতে প্রথমে ওপরে Wallet-এ ক্লিক করে তারপর Withdraw-তে ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে Withdrawal Method থেকে কোনো মেথড সিলেক্ট করে Amount থেকে কত ডলার তুলতে চান, তার পরিমাণ লিখে Withdraw বাটনে ক্লিক করুন। দুই দিন পর আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার চলে আসবে। প্রতিবার ওডেস্ক থেকে ডলার ট্রান্সফার করতে দুই ডলার খরচ হয়। মাস্টার কার্ডের সুবিধা হলো, এটি দিয়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশের সব এটিএম বুথ থেকে ডলার তুলতে পারবেন। বাংলাদেশের যেকোনো এটিএম বুথ থেকে তুললে ডলার অটো টাকায় কনভার্ট হয়ে সমপরিমাণ টাকা বেরিয়ে আসবে।

এছাড়াও আপনি Moneybookers এর মাধ্যমে সরাসরি আপনার ব্যাংক এ্যাকাউন্টে ডলারকে টাকা বানিয়ে নিতে পারবেন । এইটা ই সবচেয়ে ঝামেলা মূক্ত এবং নিরাপদ ।












(কিছুটা সংগ্রহ করা আর কিছুটা আমার নিজের লেখা ) তবে আশা করি সবার ভালো লাগবে । 

আজ ই শুরু করেন । আল্লাহর রহমতে আর বেকার থাকবেন না ।

Sunday, 24 August 2014

সারাক্ষণ সময় নষ্ট না করে কিছু সময় দিয়ে ফ্রীলান্সিং এর কাজ শিখুন অনলাইনেই ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে। SEOও odesk এর উপর ফ্রী ক্লাস নেওয়া হবে অনলাইন স্কুলে ।আমাদের কোর্স গুলো হল SEO= (Search Engine Optimization ) অ্যান্ড oDesk এর A to Z ।যারা যারা ক্লাস এ জয়েন করতে চান তাদেরকে আমরা আমাদের ক্লাস এ অ্যাড করে নিবো ,আমাদের অনলাইন স্কুলের ক্লাস নেওয়ার নিয়ম হচ্ছে
১। ওয়াল পোস্ট
২। স্ক্রীন শর্ট
৩। ফোন কনভারসেশন
৪। Pdf ফইল
৫। ভিডিও Tutorials ইত্যাদি ।
আগ্রহি হলে আমাদের গ্রুপে জয়েন করুন ।
নেকেই জানেন না যে, ওডেস্ক থেকে ডাচ বাংলা মোবাইল বাংকে উইখড্রো দেওয়া যায়। তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট। বিশেষ করে যারা শহর থেকে দূরে আছেন এবং আশে পাশে সকল ব্যাংক সহজলভ্য নয় এবং যাদের আইডি ভেরিফাইড করা হয় নাই, তাদের জন্য আমি মনে করি সর্বাধিক উপযোগী পদ্বতি হল ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং এ টাকা উইথড্রো দেয়া। এছাড়াও এর নানাবিধ সুবিধাও রয়েছে। চলুন তবে শুরু করা যাক।
*** প্রথমে ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকে একটা একাউন্ট করে নিন। আপনার কলেজের আইডি দিয়েও এই একাউন্ট করতে পারবেন। খরচ পরবে মাত্র ১০০ টাকা । যার মধ্যে আপনি ৪০ টাকা চাইলে তুলে নিতে পারেন একাউন্ট একটিভ হবার সাথে সাথে ই । একটিভ হবে ২ কর্মদিবসের মধ্যেই।
*** এবার ওডেস্কে গিয়ে Wallet থেকে add withdrawal method এ ক্লিক করুন।এখান থেকে Local Fund Transfer এ ক্লিক করুন। Bank SWIFT Code চাইবে। সেখানে ডাচ বাংলা ব্যাংকের সুইফট কোড DBBLBDDH দিয়ে Go তে ক্লিক করুন। দেখবেন অটোমেটিকভাবে ডাচ বাংলা বাংকের ঠিকানা শো করতেছে…
*** নিচের দিকে আপনার কাঙ্খিত সমস্ত তথ্য দিয়ে সাবমিট করুন। একাউন্ট নাম্বারের স্থানে আপনার ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকের ১২ ডিজিটের নাম্বার টা দিন(আপনার ১১ সংখ্যার মোবাইল নাম্বার + একটা চেক ডিজিট)। ব্রাঞ্চ এবং ব্রাঞ্চ এড্রেস এর জায়গায় আপনি যে উপজেলা ব্রাঞ্চ এর আওতাধীন ঐ ব্রাঞ্চের নাম ও এড্রেস দিন। পরবর্তী ফিল্ড গুলো পুরন করুন। এবার এড দিন একাউন্ট এ ক্লিক করুন। ব্যাস হয়ে গেল।
তিন দিন সময় নিবে একটিভ হতে। একটিভ হয়ে গেলেই উইখড্রো দিতে পারবেন। টাকা সরাসরি আপনার মোবাইল ব্যাংকের একাউন্টে জমা হবে।
অন্যান্য সুবিধা সমূহ:
* আপনি দেশের যে কোন ডাচ বাংলা ব্যাংকের এ.টিএ.ম বুথ ও শাখা খেকে টাকা তুলতে পারবেন।
যেখানে ব্যাংকের শাখা নাই সেখানেও ডাচ বাংলা মোবাইল বাংকিং এর এজেন্টের এর কাছ খেকে টাকা তুলতে পারবেন।
* ট্রানজেকশন ফি ও খুব বেশি না। তুলনামুলক অনেক কম। ১ হাজারে ১০ টাকা মাত্র।
* আপনার মোবাইলে টাকা থাকার কারনে আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে টাকা ব্যাবহার করতে পারবেন।
* ডাচ বাংলা মোবাইল বাংকিং এর একাউন্ট খেকে আপনি আপনার মোবাইলে রিচার্জ করতে পারবেন। তবে সব মোবাইল অপারেটরে এ করা যায় না।
ইন্টারনেট থেকে আপনি কয়েক ভাবে টাকা আয় করতে পারেন। তবে আপনার কাজের উপর নির্ভর করবে টাকা আয়ের পরিমান।এখন আমি আপনাদের বিস্তারিত ভাবে জানাবো পুরো প্রক্রিয়াটা।(মনোযোগ দিয়ে পড়বেন)
  • Types of offers available: Daily surveys, Download offers, Complete tasks, Sign up offers, Cashback offers, Paid to watch videos, Paid to click ads, etc.
  • Offer Walls:Offer wall is a page containing offers from other sites. This site has offerwalls from the following companies:
  • Crowdflower tasks
  • Matomy money
  • OfferWalls.com
  • Payment Wall
  • Radium One
  • Super Rewards
  • Supersonic ads
বেশি টাকা আয় করতে চাইলে বেশি site এ sign up করতে হবে।





টাকা উঠানোর পদ্ধতিঃ
আপনার Account এ টাকা জমা হওয়ার পর আপনি কিভাবে ঐ টাকা বাংলাদেশ থেকে তুলবেন সেটা এখন আপনাদের বলতেছি। বাংলাদেশ থেকে টাকা তুলতে পারবেন Bank Account এর মাধ্যমে বা Cheek এর মাধ্যমে। কিন্তু তার আগে আপনাকে অবশ্যই Payza তে Account থাকতে হবে।Payza হল Secure Money Transfer Website. যেখানে আপনার টাকা প্রথমে জমা হবে পরে আপনি ঐখান থেকে বাংলাদেশে bank এ বা Check এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন। আর একমাত্র Payza থেকেই বাংলাদেশে টাকা তোলা যায়।সুতরাং আপনাকে প্রথমে Payza তে Account করতে হবে।
Payza তে Account করার জন্য এখানে ক্লিক করুন
Payza তে Account করার পর আপনাকে ঐ website গুলতে sign up করতে হবে যেখানে আপনি কাজ করবেন।
তাড়াতাড়ি Sign Up করে সহজে টাকা আয় করতে থাকুন আর আমাদের দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে ভুমিকা রাখুন।
Pay Out এর জন্য Payza/ Libert reserve/paypal ব্যবহার করুন [ মিনিমাম Pay Out ১ $ ]
এই site এ Sign up করতে এখানে ক্লিক করুন




Payment Proof:
Posted Image
ঘরে বসে বাংলায় ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং শিখতে এই পেজটিতে নিয়মিত লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন।
FB Join this earning Group:
http://www.facebook.com/groups /272840092824659
বর্তমানে স্মার্ট পেশার অন্যতম একটি হলো অনলাইনে আয় তথা ফ্রিল্যান্সিং। অনেকের কম্পিউটার থাকা সত্যেও ফ্রিল্যান্সিং সম্পকির্ত কোর্স জানা না থাকায়  ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও এ পথে আসতে পারছেন না। আর অনেকে বিভিন্ন ভুয়া প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং নামে কিছু রেফারেন্স লিংকে ক্লিক, কিংবা ক্যাপচা এন্টি, ইত্যাদির মাধ্যমে মাসের পর মাস সময় ব্যয় করে অবশেষে ব্যর্থ এবং বিরক্ত হয়ে ফিরে আসেন। আবার কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে শুধুমাত্র ওডেস্ক এ একাউন্ট খুলেন, কিন্তু পরীক্ষা, প্রোফাইল ১০০%, উপযু্ক্ত পোর্টফলিও, সার্টিফিকের্ট, আইডি ভ্যারিফিকেশন, যথাযর্থ ওভারভিউ, কিলিং কভার লেটার, বিড করার জন্য কোন বায়ারকে নিবার্চন করবেন? ইত্যাদি জ্ঞান না থাকায়, তারা কেবল একটা একাউন্ট খুলে দিয়েই নিজের দায়িত্ব শেষ করেন।
আবার অনেকে ফ্রিল্যান্সিং এ সত্যিকার কোন কোর্সগুলো প্রয়োজনীয়, কোন কোন কোর্স শিখতে হবে? কিভাবে শিখলে বায়ারের কাজ সঠিকভাবে করা যায়? তা না জেনেই গতানুগতিক কিছু প্রোগ্রাম শিখায়, ফলে অনেক আশা নিয়ে কেউ ফ্রিল্যান্সিং কোর্স শিখতে আগ্রহটাই হারিয়ে ফেলে। এভাবে নানা রকম অভিযোগই পাওয়া যায়, যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যর্থ হয়ে ফ্রিল্যান্সিংটাকে আসলেও অবাস্তব মনে করেন। আসলে আমি নিজে এবং আমার চেনা-জানা আরো প্রায় ৫০০+ লোক এ পেশায় জড়িত যারা সত্যিকারভাবে আয়ের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
কিন্তু অত্যান্ত দু:খের বিষয় হলো, আমরা যারা ঢাকায় থাকি, অথবা বিভাগীয় বড় শহরগুলোতে থাকি, তারা হয়তো ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে ভালোভাবে সত্যিকার ফ্রিল্যান্সিং শিখে আয় করতে পারেন। কিন্তু অধিকাংশ জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে ভালো কোন প্রতিষ্ঠান না থাকায় তারা এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়, ফলে আমরা আশানুরূপ উন্নতি করতে পারছিনা কিংবা তারাও ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও এই পথে আসতে পারছেন না।
যারা ফ্রিল্যান্সিং এ আসতে চান তাদের জন্য আমরা ফ্রিল্যান্সাররা সারাদেশব্যাপী অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স এর আয়োজন করেছি। মুলত ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে দেশকে স্বাবলম্বি করাই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাই আমরা অত্যান্ত স্বল্পমুল্যে এই কোর্সের আয়োজন করেছি। আমাদের আয়োজিত এই কোর্সের ফেসবুক গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা প্রায় ২১০০০ জন। আমাদের এই উদ্যোগ নিয়ে গত ৪ মার্চ প্রথম আলো কম্পিউটার প্রতিদিন এ রিপোর্ট করেছেন, চাইলে ওখানে বিস্তারিত দেখতে পারেন। আপনিও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চাইলে আমাদের সাথে যোগ দিন।
আমাদের কোর্স সমুহ হলো: ::ওয়েব ডিজাইন, ::ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডিজাইন, ::এসইও, ::আর্টিকেল রাইটিং, ::ইমেইল মার্কেটিং, ::লোগো, বিজনেসকার্ড ডিজাইন। প্রতিটি কোর্সের জন্য আমরা সাভির্স চার্জ হিসেবে নিচ্ছি: ৫০০ টাকা।
আমাদের প্রথম ব্যাচ এর ক্লাস আগামী ৯ই নভেম্বর রোজ শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে। আপনিও শিখতে চাইলে দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করুন। কোর্সে অংশ নিতে আমাদের সাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।
অনলাইনে আয়ের যতগুলি পথ রয়েছে তাদের মধ্যে পিটিসি সবচেয়ে সহজ।যারা কম্পিউটার খুব দক্ষ নয়,যারা একেবারে নতুন তাদের জন্য পিটিসি (পেইড টু ক্লিক) এ কাজ করা সম্বভ।এক জন অদক্ষ ব্যাক্তি শুধু মাত্র পিটিসিতে কাজ করে ১০০০টাকা থেকে ১০০০০ টাকা আয় করা সম্বভ।তবে পিটিসির নিয়মকানুন গুলি ভালভাবে জানতে হবে।নিয়মিত পেমেন্ট প্রদান করে এমন সাইট নির্বাচন করতে হবে।
পিটিসি (পেইড টু ক্লিক)এই সহজ কাজটি করার ফলে এক সময় অদক্ষ ব্যাক্তিও অনলাইনে আয়ের দক্ষ হয়ে উঠে।তাই পিটিসিতে কাজ করে দক্ষত অর্জন করে অন্য কাজে হাত দিলে ফলাফল ভাল হবে আশাকরি।
পিটিসির ব্যাপারে বলতে গেলে- পিটিসি মূলত (পেইড টু ক্লিক)।                                                                                                                                                                                     প্রতি ক্লিক করার নিদিষ্ট সময় থাকার পর কিছু প্রদান করা। হতে পারে ডলার কিংবা পয়েন্ট।পয়েন্ট হলেও নিদিষ্ট সময়ের পর পয়েন্টকে ডলারে রূপান্তরিত করে দিবে।আপনারা হয়ত ভাবছেন,ক্লিক করলেই আয় হবে এ কি করে সম্ভব? কেনই বা দিবে এই অর্থ?যদি দেয় তাহলে তো সারাদিন বসে বসে ক্লিক করলেই হবে।অসম্ভব! হলেও  সত্য।বিজ্ঞাপন প্রদানকারী কিছু সাইট রয়েছে তারা বিজ্ঞাপন প্রকাশ করে ঐ সাইতে।বিজ্ঞাপনটি দেখানোর জন্য দরকার নিদিষ্ট পরিমান ভিজিটর।অনলাইনে নিদিষ্ট সময়ে নিদিষ্ট পরিমান ভিজিটর পাওয়ার রয়েছে নানা উপায়ে।তার মধ্যে এই পদ্ধতিতে নিদিষ্ট সময়ে নিদিষ্ট পরিমান ভিজিটর পাওয়া খুব সহজ।এতে অনেক সময় ভিজিটররা উপস্তাপিত সাইটের কাস্টমার হয়ে যায়।দুই পক্ষই লাভবান হয়।স্বত্বাধিকার পেয়ে যায় ভিজিটর আর ভিজিটররা পায় কিছু আয়।
নতুন ব্যাবহার কারী পিটিসি সাইটে যোগ দেওয়ার পর বুঝতে পারে না এর পর কি করতে হবে। পিটিসি সাইটে লগিন/সাইন ইন করার পর পিটিসি ছাড়া আরও কিছু অংশ রয়েছে যেমনঃ পেইড টু সাইন আপ,পেইড টু পয়েন্ট,ক্লিক এক্সচেঞ্জ।
পিটিসি অংশের কাজ হোল-ব্যানার কিংবা টেক্সট এ ক্লিক করে নিদিষ্ট সময় (১০/২০/৩০/ সেকেন্ড) বসে থাকা।এই সময়টি নির্ধারণ করবে সাইটের স্বত্বাধিকারী।নিদিষ্ট সময় পর আপনার অ্যাকাউন্ট এ নিদিষ্ট পরিমান অর্থ জমা হবে।
পেইড টু পয়েন্টের ক্ষেত্রেও একেই নিয়ম।এ ক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্ট এ পয়েন্ট জমা হবে।পরবর্তিতে পয়েন্ট কে অর্থে রূপান্তরিত করা যাবে।
পরিবেশে বলতে চাই,পিটিসির ক্ষেত্রে এমন কিছু সাইট আছে জা লোভনীয়।যেমন পার ক্লিক এ ৫ ডলার /১০/১৫/২০ এমনকি ২০০ ডলার পর্যন্ত প্রদান করবে।এই সকল সাইট গুলি এড়িয়ে চলুন।এইসকল সাইট গুলি কখনই পেমেন্ট দেয় না।নিয়মিত পেমেন্ট পেয়েছি এমন কিছু সাইট লিস্ট করেছি। নিয়মিত পেমেন্ট প্রদানকারী সাইটের জন্য ভিজিট করতে পারেন http://earning-treeworld.blogspot.com
পিটিসি সহ ইন্টারনেট এ আয়ের অন্যান্য বিষয় নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করে আসছে Income Learning Methods  মন চাইলে ক্লিক করে  গুরে আস্তে পারেন ।এখানে 
আর ফেসবুক পেজ এ লাইক দিয়ে অ্যাক্টিভ থাকুন তাহলে খুব তারাতারি নতুন নতুন পোস্ট দেখতে  পারবেন , ফেসবুক পেজ এখানে .
আমার তালিকায় ফ্রিল্যান্সি রয়েছে ২য় তে।কিন্তু ফ্রিল্যান্সি সকলের জন্য শহজ নয়।বিড করে কাজ গ্রহণ করতে হয় নিদিষ্ট সময়ের মাধ্যমে কাজ জমা দিতে হয়।শিক্ষিত বেকারদের জন্য ও চাকুরী জীবীদের ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য একটি খোলা জানালা বলতে পারেন।এটি আমি পড়ে খোলা মেলা ভাবে আলোচনা করবো।
আজ গ্রাফ্রিক্স ডিজাইন কম্পিটিশন করে কীভাবে আয় করা যায় তা জানবো।গ্রাফ্রিক্স ডিজাইন কম্পিটিশন এর অনেক সাইট আছে নেটে সার্চ করলে পেতে পারেন।আমি তার মধ্যে একটি সাইট এর কথা বলবো।সে সাইট হোল http://99designs.com/ ।আপনি যদি একজন ডিজাইনার হয়ে থাকেন।আপনার জন্য একটি ধারুন আয়ের সম্ভাবনা।এখানে লোগো,টেম্পলেট ইত্যাদি জমা দিতে পারেন।আপনার কাজ ক্লাইন্টদের পছন্দ হলে আপনি বিজয়ি হবেন।
একটি বিষয় এখানে জেনে রাখা প্রয়োজন।এখানে দুই ধরনের কন্টেস্ট হয়।একটি সাধারন ও একটি গ্যরান্টেড।সাধারনের ক্ষেত্রে ক্লাইন্ট এর ডিজাইন প্রছন্দ না হলে ক্লাইন্ট টাকা তুলে পেলতে পারবে।কিন্তু গ্যরান্টেড হলে ক্লাইন্ট টাকা তুলে পেলতে পারবে না।জমা দেয়া কাজ গুলোর মধ্যে থেকে একটি সে বেছে নিতে বাধ্য।তার গ্যরান্টেড কাজ গুলোতে তাকার পরিমান এক্তু কম হয়।
প্রতিদিন যদি অংশ গ্রহণ করতে থাকেন,দেখবেন এক সময় আপনার হাতে আলো ধরা দিতে পারে।বিজয়ি লোগো গুলো দেখে আপনি কিছু ধারনা নিতে পারেন।অন্যদের সাবমিট করা লোগো গুলো দেখে আপনি অদের ছেয়ে সুন্দর লোগো তৈরি করতে পারেন।অদিহকাংশ ক্লাইন্ট কিন্তু পরিষ্কার পরিছন্ন লোগো পছন্দ করেন।
আমি শুধু লোগো দিয়ে বাঝানোর চেষ্টা করলাম।এখানে বিভিন্ন রকম ডিজাইনের কন্টেস্ট চলে।মাত্র পটোশপ জানলেই শুরু করে দিতে পারেন। পরবর্তীতে অন্যান্য গুলো শিখে পেলবেন।এখানে সাইন আপ করলে একটি পয়সাও পাবেন না।তবে আপনি বিজয়ী হলে পাবেন।এই সাইটএ ২০ মিনিট ঘুরাঘুরি করলেই সব বুজতে পারবেন।
সাইন আপ কপ্রার সময় একাধিক পদ্ধতির মধ্যে থেকে কোন পদ্ধতিতে টাকা নেয়া আপনার জন্য শজ হবে তা উল্লেখ করে দিবেন।
প্রিয় ভাই/বোনেরা,
আশা করি সবাই ভাল আছেন। এবং সবাই কোন না কোন কাজ এ ব্যস্ত আছেন কেউ হয়তো বেকার আছেন।
সবাইকে উদ্দেশ্য করেই আমার এই লেখাটি। যারা ফরেক্স সম্পর্কে জানেন না তাদের জন্য এই টপিকটি।
আজকাল ঘরে বসেই মাসে ৪০০০০ থেকে ১০০০০০ বা তার চেয়ে বেশি আয় করা সম্ভব এমন একটি ব্যবসার কথা বলব।
আমার কথা শুনে হয়তো ধ্যাপ্পাবাজি মনে হতে পারে। দুঃখিত, এটা আমার কোন ব্যবসায় না্, যে ধাপ্পাবাজি করবো।
এটা আর্ন্তজাতিকভাবে একটি ব্যবসা, অনেকটা শেয়ার মাকেট এর মত।
আসলে ফরেক্স কি?
ফরেক্স হল একটি আন্তর্জাতিক অর্থ বাজার। এটার নাম এসেছে “ফরেক্স এক্সচেঞ্জ” থেকে। ফরেক্স হল সবচেয়ে নতুন আর্থিক বাজারগুলোর একটি: এটা গত শতাব্দীর ৭০ এর দশক থেকে কাজ করছে। যদিও, এটি আয়তন এবং সবচেয়ে দ্রুত-বর্ধনশীল মার্কেটের দিক থেকে সবচেয়ে বড়। ফরেক্সে দৈনিক ট্রেডিং লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যেটা আমেরিকান স্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেটের লেনদেনের পরিমাণের ৩০ গুন বেশি।
ফরেক্সমার্কেট এ কি লেনদেন হয়?
যেকোন মার্কেটের মতো, ফরেক্স ট্রেড করে নির্দিষ্ট কিছু পণ্যের। ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেটে এই পণ্য হল বিভিন্ন দেশের মুদ্রা।
কিভাবে ফরেক্স মার্কেট থেকে আয় করা সম্ভব?
বিভিন্ন দেশের মুদ্রা সর্বদায় পরিবরতনশিল। আপনি পত্রিকায় দেখে থাকবেন যে কখনও কখনও ডলার টাকার বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে, আবার কখনও টাকা ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হচ্চে। এরকম পৃথিবীর অধিকাংশ মুদ্রার বিপরিতেই হয়। সুতরাং, আপনার যদি ডলার কেনা থাকে, ডলারের বিপরীতে ইউরো এর দাম পরে গেলে আপনি ডলার বিক্রয় করে ইউরো কিনে রাখতে পারেন। আবার, ইউরো ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হলে, ইউরো বিক্রয় করে অধিক ডলার পেতে পারেন।
হয়ত আপনার কাছে ১০০ ডলার ছিলো যা বিক্রয় করে আপনি ৮০ ইউরো ক্রয় করেছিলেন। পরবর্তীতে ইউরোর দাম বাড়ার পর তা বিক্রয় করে ১২০ ডলার পেলেন। এভাবে আপনি আয় করতে পারেন। শেয়ার মার্কেট এ শুধু শেয়ার এর দাম বাড়লেই (buy) আমরা প্রফিট করতে পারি। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এ, কোন কারেন্সি শক্তিশালী অথবা দুর্বল হক, দুই ক্ষেত্রেই আমাদের প্রফিট করার সুযোগ আছে যেটা ফরেক্স মার্কেটের সবচেয়ে বড় সুবিধা।
ফরেক্স ট্রেড করার সুবিধাঃ
- আগের দিনে শুধুমাত্র বিশাল ধনী অথবা ব্যাংকগুলো ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার সুযোগ পেত। কিন্তু বর্তমানে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে বিভিন্ন ফরেক্স ব্রোকারের আবির্ভাব ও প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির কারনে যে কেউই পৃথিবীর যে কোনো দেশ থেকে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে পারে।
- মাত্র ১ ডলার দিয়ে ফরেক্স ট্রেড শুরু করা সম্ভভ। তাছারা প্রায় সব ব্রোকারই আপনাকে ফ্রী ডেমো ট্রেড করার সুবিধা দেবে, অর্থাৎ ভার্চুয়াল মানি দিয়ে। তাই প্রথমে আপনি নিখরচায় ডেমো ট্রেড করে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে পারেন এবং ডেমো ট্রেড করে সাফল্য ফেলে ডিপোজিট করে রিয়েল ট্রেড শুরু করতে পারেন।
- ফরেক্স মার্কেট পরিধি অনেক বড় এবং এই মার্কেটকে ম্যানিপুলেট করা সম্ভভ না। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্টক মার্কেট হচ্ছে নিউইয়র্ক স্টক মার্কেট এবং ফরেক্স মার্কেটের আকার তার থেকেও ২৫ গুন বেশি। মনে রাখবেন,ডলার বা ইউরো এর মূল্য কোন দেশের মূল্য কোনো দেশের সরকার নির্ধারণ করে দেয় না। বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও আর্থিক ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মূল্য নিজে নিজেই পরিবর্তিত হয়। আপনি যে দামে ডলার বা ইউরো কিনবেন, সেই একই দামে পৃথিবীর সব দেশে ডলার বা ইউরো ক্রয়-বিক্রয় হবে।
- ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেড করার ক্ষেত্রে বড় ধরনের লিভারেজ বা লোন সুবিধা পাওয়া যায়, আর তাই খুব অল্প মার্কেট মুভমেন্ট থেকেই আপনি ভাল প্রফিট করতে পারবেন।
- স্ক্যালপিং ফরেক্স এ খুব জনপ্রিয় একটি শব্দ। এর মানে হচ্ছে খুব অল্প সময়ের জন্য খোলা ট্রেড। ফরেক্স মার্কেটের খুব অল্প পরিবর্তনেও ভাল লাভ করা সম্ভভ। অনেকেই ১০ বা ১৫ সেকেন্ডের জন্য একটি ট্রেড ওপেন করে এবং প্রফিট পেলে তা নিয়ে ট্রেড থেকে বের হয়ে যায়।
- ফরেক্স মার্কেট সোম থেকে শুক্র, সপ্তাহের ৫ দিনই দিবা-রাত্রি ২৪ ঘণ্টার জন্য খোলা থাকে। আর তাই, আপনি ব্যাবসায়ি হোন বা চাকুরিজীবী, ফরেক্স মার্কেটে আপনি আপনার সুবিধামত ট্রেড করতে পারবেন।
- ফরেক্স ট্রেডিং আপনি বাসায় বসেই করতে পারবেন, বাইরে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আর তাই পরিবারকে প্রচুর পরিমানে সময় দিতে পারবেন।
- ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার জন্য আপনাকে সব কিছু অনলাইনে করতে হবে আর অ্যাকাউন্ট ওপেনিং থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট বা উইথড্র করাও অনেক সহজ।
- আপনি যদি ভাল ট্রেড করতে পারেন, তাহলে অনেকেই আপনার সাথে ডিপোজিট করতে উৎসাহিত হবে এবং সেক্ষেত্রে আপনি তাদের ট্রেড পরিচালনা করতে পারেন এবং তাদের লাভের একটি অংশ আপনি পাবেন।
- সর্বোপরি একজন সফল ও দক্ষ ফরেক্স ট্রেডার এই মার্কেট থেকে প্রচুর পরিমানে আয় করতে পারবেন।
উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয়, একজন দক্ষ ও সফল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে, নিজেকে এই মার্কেটের যোগ্য করে তুলতে হবে। ফরেক্স মার্কেট থেকে যে কেউই কোন কিছু না জেনেও হয়ত প্রথম দিকে অনেক আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন, ফরেক্স মার্কেট স্টক মার্কেটের মতই চ্যালেঞ্জিং। না জেনে হয়ত প্রাথমিকভাবে সফল হওয়া যাবে যেটা স্টক মার্কেটও অনেকেও অনেকে হয়। তবে দীর্ঘসময়ের জন্য টিকে থাকতে হলে, এক্সপার্ট হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই।
আর একটি কথা, ফরেক্স মার্কেটে মন্দা বলে কিছু নেই। কারন স্টক মার্কেটে আপনি শুধু buy করতে পারেন, ফরেক্স মার্কেটে buy বা sell উভয়ই করতে পারবেন।
আপনারা যারা অনলাইনে কাজ করতে আগ্রহি তারা অবশ্যই mini job’s দিয়ে কাজ শুরু করবেন । কারন এই সাইটা এমন একটা সাইট যেখানে প্রচুর পরিমানে ছোটো ছোটো কাজ পাওয়া যায় ।যার জন্য কোনো বিড করার প্রয়জন হয়না । অন্য যে সাইট গুলো আছে যেমন অডেস্ক , ফ্রিল্যেন্সার , রেন্ট এ কোডার ইত্যাদি সাইট গুলোতে কাজ পাবার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হয় । অনেক বিড করার পরও কাজ মিলে না । তার উপর আমার আছে পরিক্ষা । আমরা যারা পরিক্ষা ভয় পাই তাদের জন্য একমাত্র ভরসা এই mini jobz । যারা এখানে কাজ করতে চান তারা রেজিঃ করুন এখান থেকে
রেজিঃ করা হয়ে গেলে আপনি কাজ করা শুরু করতে পারবেন । এখানে অনেক ধরনের কাজ পাবেন আপনি । যেমনঃ
১. সাইন আপ
২. ক্লিক এবং সার্স
৩. বুকমার্ক
৪. ইউটিউব
৫. ফেসবুক
৬. টুইটার
৭. ভোট এবং রেটিং
৮. ইয়াহো
৯. ফোরাম
১০. ডাউনলোড এবং ইন্সটল
১১. ব্লগে কমেন্ট
১২. আর্টিকেল লেখা ইত্যাদি ইত্যাদি
আরও অনেক কাজ । যার জন্য আপনাকে প্রদান করা হবে 0.7 – 4 $ । অর্থাৎ এক এক কাজের জন্য এক এক রকম পে করা হবে ।
কাজ করার যোগ্যতা ঃ আপনার যদি ইন্টারনেট সম্পর্কে সামান্য ধারোনা থাকে তাহলেই আপনি কাজ করতে পারবেন ।
যে ভাবে কাজ শুরু করবেন ঃ আমি এখানে সংক্ষিপ্ত ভাবে উপরের কাজ গুলো সম্পর্কে বর্ননা করে যাব ।
১. সাইন আপ ঃ এখানে ১ টা লিঙ্ক দিয়ে বলবে যে অই সাইটে ১টা একাউন্ট করুন । তার পর প্রমান হিসেবে আপনার কাছে ইমেইল আইডি , কনফার্ম্মেশন ইমেইল ইত্যাদি চাইতে পারে এগুলো আপনি
এই ছবির ২য় অংশে ক্লিক করলে একটা বস্ক অপেন হবে অই খানে সাবমিট করবেন ( সব কাজের ক্ষেত্রে একই রকম ) । সাবমিট করতে পারলেই এই কাজটা শেষ ।
২. ক্লিক এবং সার্স ঃ এখানে কোনো শব্দ দিবে যা দিয়ে google এ সার্স করে কোনো নির্দিষ্ট সাইটে যেতে হবে কাজে বর্ননা অনুযায়ি ।
৩. বুকমার্ক ঃ এটা হলো কোনো সাইটে বুকমার্ক করতে বলা হবে ক্লায়েন্ট এর দেয়া লিংকটি কে ।
৪. ইউটিউব ঃএখানে কোনো ভিডিও দেখে comment করতে হবে আর ভোট দিয়ে হবে ।
৫. ফেসবুক ঃ এখানে ক্লায়েন্ট এর দেয়া লিংকটিকে like করতে হবে ।
৬. টুইটার ঃ এখানে ক্লায়েন্ট এর দেয়া কোনো লিংকে ফলো করতে হবে ।
৭. ভোট এবং রেটিং ঃ এখানে কোনো কিছুর উপর ভোট বা রেটিং দিতে হবে
৮. ইয়াহো ঃ এখানে ইয়াহোর উত্তর দিয়ে দিতে হয়ে কোনো লিংককে এড করে ।
৯. ফোরাম ঃ এটাও কোনো লিংককে এড করে কনো ফোরামে পোষ্ট করতে হয় ।
১০. ডাউনলোড এবং ইন্সটল ঃ এখানে ক্লায়েন্ট এর দেয়া কোনো লিংক থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হয় অথবা কোনো কোড থাক্লে তা দিতে হয় ।
Apni job submit korar kisu din por payment paben
genarall masar 01   15    or 30 tarik payment day
payment payla apnar account a balance add hoba
MONEY WITHDROW:
আপনি pay pal/payza/alart pay/money bookers এর মাধ্রমে ৫ ডলার হলে
আসসালামু আলাইকুম


এখন অনেকেই কারিয়ার হিসেবে ওয়েব ডিজাইন & ডেভেলপমেন্টকে বেছে নিচ্ছেন । কিন্তু, যারা নতুন ওয়েব প্রোগ্রামিং শিখতে চান তারা ওয়েব ডিজাইন শিখবেন নাকি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখবেন এ বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়েন ।  এছাড়া, যারা ওয়েব ডিজাইন & ডেভেলপমেন্ট শিখতে চান তারা অনেক সময় বুঝতে পাড়েন না যে কোথায় থেকে শুরু করবেন । অর্থাৎ, প্রথমে কি শিখবেন? কিংবা ওয়েব ডিজাইন & ডেভেলপমেন্ট শিখতে কি কি বিষয় জানতে হবে?

এসব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে ওয়েব ডিজাইন & ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের পক্ষ থেকে লেখা হয়েছে “ওয়েব ডিজাইন & ডেভেলপমেন্ট নির্দেশনা” ই-বুক । বইটি অত্যন্ত সহজ এবং সংক্ষিপ্ত আকারে লেখা হয়েছে । যেন, পাঠক সহজেই বুঝতে পাড়েন ।
হ্যালো রিডার্স,
আগের পর্বে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম কিভাবে শেল আপলোড করতে হয়। আজকে আপনাদের দেখাবো কিভাবে শেল আপলোড করা সাইট ডিফেস করতে হয়।
আর আজকেও আপনাদের জন্য থাকছে লাইভ সাইট এবং লাইভ শেল।
তো চলুন শুরু করা যাক।

প্রথমে শেল এ ঢুকা যাক: http://longfamilyrecipes.com/banners/1383996515_sss.php
এবার শেল এ ভালো করে লক্ষ করুন অথবা Ctrl+F দিয়ে public_html সার্চ করুন। এবার ওই ফোল্ডারে ক্লিক করুন। একটু ওয়েট করুন। লোড হওয়ার পরে index.php খুঁজুন। এবার দেখুন যদি পারমিশন গ্রীণ থাকে যেমন: -rw-r–r– তাহলে E লেখাতে ক্লিক করুন। এবার দেখুন টেক্সট বক্স দেখতে পাচ্ছেন। এখানের কোডগুলো মুছে আপনার ডিফেস কোড পেস্ট করুন। এবার >> চিহ্নিত বাটনে ক্লিক করুন। বাস সাইটটি লোড করুন দেখুন আপনার ডিফেস শো করছে। :)
অধিকাংশ লিনাক্স সার্ভারে এইভাবে ডিফেস করা যাবে। যদি আপনি উইন্ডোজ সার্ভার পেয়ে থাকেন তবে কমেন্টে জানান। আমি চেষ্টা করব আরেকটি টিউটোরিয়াল পোস্ট করতে।
কোন সমস্যা হলে কমেন্টে জানান।
আগামী পর্বে শেয়ার করব কিভাবে সার্ভার সিমলিঙ্ক করতে হয়। (এটা বাংলায় আগে কখনও শেয়ার করা হয়নি)
আসসালামু আলাইকুম। শীতের এই মিষ্টি দুপুরে সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা। অনেকেই অনলাইনে HTML, CSS তথা ওয়েব ডিজাইন এর কাজ শিখতে চান, আবার অনেকে শিখছেন। তবে এই কাজ গুলো Practice করার জন্য আপনার চাই একটি ফ্রী ডোমেইন এবং একটি ফ্রী হোস্টিং। তবে শুধু ডোমেইন এবং হোস্টিং থাকলেই কিন্তু হল না, এই দুইটাকে কিভাবে সেট আপ করবেন সেটাও কিন্তু একটা বড় ব্যাপার। কাজেই আপনাদের এই সমস্যার কথা বিবেচনা IT Bari আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে ফ্রীতে ওয়েবসাইট তৈরির প্রাথমিক টিউটোরিয়াল। এতে আপনি যা যা পাবেন-
. কিভাবে একটি ফ্রী ডোমেইন রেজিঃ করবেন
. কিভাবে একটি ফ্রী ১০ জিবি হোস্টিং রেজিঃ করবেন
. কিভাবে সদ্য রেজিঃ করা ডোমেইন এবং হোস্টিং সেটিং করবেন
. কিভাবে আপনার রেজিঃ করা সাইটে WordPress ইন্সটল করবেন
. ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার পর আপনি কিভাবে পোস্ট করবেন
. কিভাবে পোস্ট এ ইমেজ বা ছবি যোগ করবেন
. কিভাবে মিডিয়া লাইব্রেরিতে ছবি রাখবেন এবং সেখান থেকে আপনার পোস্ট এ ছবি নিয়ে আসবেন
. এছাড়াও ওয়ার্ডপ্রেস এর ড্যাশবোর্ড নিয়ে বেসিক কিছু পরিচিতি এবং নতুনদের জন্য একটু হালকা আলোচনা রয়েছে
এই টিউটোরিয়াল কিন্তু নতুনদের জন্য। যারা জানেন তাদের না দেখলেও চলবে। কাজেই যারা এই সেক্টরে আগ্রহী এবং প্রাকটিস করার জন্য সাইট খুলতে চান তাদের জন্য এই টিউটোরিয়াল গুলো বিশেষ কাজে আসবে বলে আশা রাখি। 8-)
তো কথা না বাড়িয়ে সরাসরি ধারাবাহিক ভাবে দেখে নেই ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলোঃ
ভিডিও ০১http://www.youtube.com/watch?v=9TJwTvCWFmQ
ডাউনলোড লিঙ্কhttp://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=9TJwTvCWFmQ&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
ভিডিও ০২http://www.youtube.com/watch?v=c76ZudXGg-g
ডাউনলোড লিঙ্কhttp://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=c76ZudXGg-g&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
ভিডিও ০৩- http://www.youtube.com/watch?v=MbCwTm-sZzM
ডাউনলোড লিঙ্কhttp://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=MbCwTm-sZzM&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
ভিডিও ০৪- http://www.youtube.com/watch?v=9IMkZF9zj8s
ডাউনলোড লিঙ্কhttp://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=9IMkZF9zj8s&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
ভিডিও ০৫- http://www.youtube.com/watch?v=q_DQs_NyLrQ
ডাউনলোড লিঙ্কhttp://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=q_DQs_NyLrQ&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
ভিডিও ০৬http://www.youtube.com/watch?v=FIHUe_EbbJY
ডাউনলোড লিঙ্কhttp://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=FIHUe_EbbJY&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
ভিডিও ০৭- http://www.youtube.com/watch?v=dGAPjZVPFXE
ডাউনলোড লিঙ্ক- http://en.savefrom.net/#url=http://youtube.com/watch?v=dGAPjZVPFXE&utm_source=youtube.com&utm_medium=short_domains&utm_campaign=www.ssyoutube.com
কম্পিউটার আমাদের  দৈনন্দিন  জীবনে অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। নিত্যপ্রয়োনীয় অধিকাংশ কাজ এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে।  তবে কম্পিউটারের যদি ভাইরাস কিংবা ম্যালওয়্যারের আক্রমণ হয়ে থাকে তাহলে কম্পিউটারের ক্ষতি হয়ে থাকে। কাজের সময় গতি কমে যায়। অনেক সময় কম্পিউটার চালু হয় না। তাই কম্পিউটারকে ভাইরাস  মুক্ত রাখা জরুরি একটি কাজ।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারকে ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা করার তিন গুরুত্বপূর্ণ  কৌশলগুলো সম্প্রতি তুলে ধরা হয়েছে  ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ানে। সেই প্রতিবেদনের আলোকে এই কৌশলগুলো তুলে ধরা হলো  আজকের টিউটোরিয়ালে।
সর্বশেষ আপডেট রাখা:
কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমসহ অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশনগুলোর সব সময় সর্বশেষ আপডেট করে নেয়া উচিত। কেনানা প্রতি মূহুতে নতুন নতুন ভাইরাস সৃষ্টি হয়। যা অ্যাপ্লিকেশনের ক্রুটিগুলোকে বের হলে কম্পিউটারে আক্রমন করে থাকে। অ্যাপ্লিকেশন প্রতিষ্ঠানগুলো এই ক্রুটি রোধ করে অ্যাপ্লিকেশনের নতুন আপডেট বাজারে আনে। ফলে এই আপডেটগুলো ব্যবহার করলে কম্পিউটার থাকবে সুরক্ষিত। প্রতি মঙ্গলবার মাইক্রোসফট ম্যালওয়্যার কিংবা ভাইরাস রোধ করতে নতুন ‘প্যাচ’ উম্মুক্ত করে। তাই উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের এই আপডেটটি ইন্সটল করে রাখা উচিত ভাইরাস রোধ করতে।
অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার  ব্যবহার:

কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখতে অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত। তবে সকল অ্যান্টি –ভাইরাস ভালো নয়। সেক্ষেত্রে প্রযুক্তি এক্সটার্টরা ফ্রি অ্যান্টিভাইরাস হিসেবে অ্যাভাস্‌ট ২০১৪ ব্যাবহারের পরর্মশ দিয়েছেন। কারণ এই সফটওয়্যারটি অ্যান্টি-স্পাইওয়্যার এবং অ্যান্টি-রুটকিট নিরাপত্তা ফিচারটি অধিকাংশ ম্যালওয়্যারকেই ঠেকিয়ে দিতে সক্ষম। তবে চাইলে ব্যবহার করতে পারেন নর্টন, ম্যাকাফি এবং ক্যাসপারেস্কি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারগুলোও।

এছাড়া শুধু মাইক্রোসফট সিকিউরিটি এসেনশিয়াল বা উইন্ডোজ ডিফেন্ডার দিয়েও পিসিকে ম্যালওয়্যার আক্রমণ থেকে রক্ষা করা সম্ভব। যা পাওয়া যাবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যাবে।

ইমেইল ব্যবহারে সর্তক:
ই-মেইল ব্যবহার সর্তক হতে হবে। এটাচমেন্ট ফাইল জেনে শুনে খোলা উচিত। অপরিচিতজনদের ই-মেইল এটাচমেন্ট ফাইল ডাউনলোড না করাই ভালো। ই-মেইলে কোনো ফাইল ডাউনলোড করার আগে ভালো করে যাচাই করে নেওয়া উচিত। এখন অনেক ভাইরাস মেইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে।

আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে ওয়েব সাইট এর যে কোনো পেজ কে পিডিফ বানানো যায় এবং সাথে কিভাবে ডাউনলোড করবেন ।

প্রথমে আপনাকে এই ২ টা ওয়েব সাইট থেকে যে কোনো একটা ওয়েব সাইট তে যান । এই ২ টা আমার +  সব চেয়ে ভাল ওয়েব সাইট এইকাজের জন্য .


www.pdfcrowd.com
www.htmltopdf.com
http://www.htmltopdf.co.uk/
http://www.html-pdf-converter.com/

এখন আপনার কাজের পালা ………।। আমরা সবাই  যখন কোনো ভাল পোস্ট বা টিউন দেখি আমরা চাই ঐ পেজ টাকে সেভ করে কম্পিউটার এর মাঝে রাকতে । কিন্তু আমরা টা পারি না  । যদি এই পেজ টাকে পিডিফ আকারে পাওয়া যাই তবে কেমন হবে । ওকে চুলুন দেখি কিভাবে ।
আপনি যে ওয়েব সাইট এর ওয়েব পেজ টা কে পিডিফ আকারে  করতে চান সেই ওয়েব সাইট এর চ লিঙ্ক টা কপি করে উপরের দেওয়া লিঙ্ক থেকে যে কোনো একটা তে গিয়ে দেখেবন লিঙ্ক দেবার বক্স আছে সেই বক্সে আপনি আপনার কপি করা লিঙ্ক টা পেস্ট দেন । পরে পিডিফ ফাইলের জন্য সেখানে “ convrt to pdf “  খেলাতে ক্লিক দেন । ৫-৬ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন । পরে আসবে ডাউনলোড লিঙ্ক , এবার ডাউনলোড লিঙ্ক তে ক্লিক দেন আর আপনার কাংখত ওয়েব পেজ টা কে পিডিফ আকারে পেয়ে যান । ( লিঙ্ক ১ এর জন্য ৭-৯সেকেন্ড অপেক্ষা করবেন , এইটার কোনো ডাউনলোড লিঙ্ক আসবেনা, অটু ডাউনলোড শুরু হবে ) ।
সবাইকে আবার ও নতুন বছরের শুভেছা জানাই ।
আমাদের এই  ব্লগে আপনি ও পোস্ট করুন । আপনি যা জানেন তা অন্য কে জানান ।
আমার এই পোস্ট টা কেমন লাগল তা নিচে কমেন্ট এর মধ্যে জানাবেন । আপনাদের কমেন্ট এই আমাদের কষ্টের মুল ।
ভাল থাকুন,আমার জন্য দোয়া করবেন ।

 

বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আবারো আপনাদের মাঝে এলাম নতুন টিউন নিয়ে।
আজকের টিউন টি বিশেষত যারা ওয়েব ডিজাইন সংক্রান্ত কাজ করেন এবং যারা ছোট খাট ওয়েব সাইট ডিজাইন করেন তাদের নিয়ে।
আজকের আলোচনার বিষয় হল java script, অনেকে নিজেই তৈরী করতে পারে জাবা স্কিপ্ট যা খুব কষ্টকর এবং যার জন্য আলাদা পড়াশোনার দরকার আছে। কিন’ ওয়েব সাইট ডিজাইনের জন্য  এবং ওয়েব সাইট সুন্দর করার জন্য java ভূমিকা অপরীসিম। আপনি java ব্যাবহার করে  অনেক গুলো সুন্দর ইফেক্ট আপনার তৈরীকৃত সাইট কে সুন্দর করতে পারেন।
যারা নিজেই java script তৈরী করতে জানেন তাদের জন্য তো কথাই নেই আর যারা নিজেরা script তৈরী করতে জানেন না তাদের জন্য চিন্তার কোন কারণ নেই। কারণ এমন কিছু ওয়েব সাইট আছে যারা বিভিন্ন প্রকারjava script বিনা মুল্যে দিয়ে থাকে  এমন কিছু ওয়েব সাইটের ঠিকানা আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম
এগুলো হল
http://www.pablosoftwaresolutions.com
http://www.qiksearch.com/
http://dynamicdrive.com/
http://lissaexplains.com/
http://www.javafile.com/
http://www.geocities.com/pwinston
http://javascriptkit.com/
http://www.pablosoftwaresolutions.com/
http://www.btinternet.com/~kurt.grigg/javascript
http://www.24fun.com/
http://www.altan.hr/snow
http://www.codelifter.com/
বিঃদ্রঃ java script গুলো যখন সংগ্রহ করবেন তখন সেগুলো্‌ প্রথমে নোট প্যাড়ে সেভ করুন । তখন ঐ java script গুলোর নিচের দিকে দেখুন দেখবেন কোন একটা ওয়েব সাইটের ঠিকানা দেয়া আছে । তখন ঐ জায়গায় গিয়ে ঐ ঠিকানা গুলো মুছে আপনার ওয়েব সাইটের ঠিকানা লিখে দিন তাহলে দেখবেন যখন এই java script গুলো প্রদর্শিত হবে তখন ঐ java scipt গুলো নিচে আপনার সাইটের ঠিকানা প্রদর্শিত হচ্ছে।
আমরা অনেকে নেট বুক ব্যবহার করি । কিন্তু নেট বুকে ডিবিডি রুম না থাকায় নতুন করে উইন্ডোজ ইন্সটল করার সময় আমাদের পরতে হয় বিপাকে । আর যাতে এমন বিপাকে পরতে না হয় সে জন্যই পেন ড্রাইভে কি করে উইন্ডোজ ইন্সটল করা যায় তাই আপনাদের দেখাব ।
        এই প্রক্রিয়ায় উইন্ডোজ ইন্সটল করতে আপনার যা লাগবে তা হল
  • একটি উইন্ডোজ সিডি
  • একটি ডেস্কটপ কম্পিউটার
  • একটি ৮গিগা বাইট পেন ড্রাইভ এবং
  • আমার দেওয়া এই দুটি সফটওয়্যার(DVD ISO Maker এবং Universal USB Installer 1.8.6.2)

প্রথমে ডেস্কটপ কম্পিউটারের ডিবিডি রুমে উইন্ডোজ সিডিটি প্রবেশ করান । এরপর DVD ISO Maker সফটওয়্যারটি Run করান । নিচের স্ক্রীন শর্টটি দেখুন
Next দিয়ে এগিয়ে যান এবং Save করুন । বেশ ISO ফ্যারমেটে তৈরি হয়ে গেল আপনার সফটওয়্যারটি । এখন তা আপনার পেন ড্রাইভে কপি করে সহজেই উইন্ডোজ ইন্সটল করতে পারেন । কিন্তু কথা হল ISO ফ্যারমেটে তৈরি করা এই ফাইলটি পিসি থেকে আপনার পেন ড্রাইভে সরাসরি কপি হবে না । এজন্য আপনাকে ব্যবহার করতে হবে Universal-USB-Installer সফটওয়্যারটি । নিচের স্ক্রীন শর্টটি দেখুন
এখানে আপনি যে windows দিতে চান সেটি নির্বাচন করুন । আমি windows 7 দিতে চাই তাই সেটি নির্বাচন করেছি ।
নিচের আরো একটি স্ক্রীন শর্ট দেখুন
এবার যে জায়গায় ISO ফাইলটি রেখে ছিলেন তা দেখিয়ে দিন এবং সব শেষে Create দিন ।মাশাআল্লাহ আপনার ISO ফাইলটি আপনার পেন ড্রাইভে কপি হয়ে গেল ।এখন থেকে কোন জামেলা ছাড়াই এই প্রক্রিয়ায় পেন ড্রাইভে উইন্ডোজ ইন্সটল করুন ।
অনেকে হয়তো কোন প্রয়োজনীয় ফাইল চোখের  ভুলে  ডিলেট করে ফেলেছেন। এখন হয়তো সে ফাইল গুলো পুনরায় পেতে চান। নিম্মের টিউটোরিয়ালটি অনুসরণ করলে সহজে আপনার গুরুত্বপূর্ণ পেতে পারেন।
১.আপনি যে সফটওয়ের দিয়ে আপনার গুরুত্বপূর্ণ পেতে পারেন সে সফটওয়ের-এর নাম হল  Pandora Recovery। এ সফটওয়েরটি ।   ডাউনলোড করুন।
২.ডাউনলোড শেষে সফটওয়েরটি install করুন।
৩.তারপর সফটওয়েরটি ওপেন করুন। সফটওয়েরটি ওপেন করার সাথে সাথে একটি Pandora Recovery Wizard নামক একটি window ওপেন হবে।
৪.তারপর সেখানে next ক্লিক করুন। এরপর No,I did not find my files -এ ক্লিক করে next  -এ  ক্লিক করুন।
৫.তারপর আপনার ফাইলটি যে hard drive -এ হারিয়েছে সে hard drive এ ক্লিক করে next -এক্লিক করুন।
৬.তারপর সেখানে ৩ টি option থাকবে।যথাঃ
1.Browse: I want to browse the drive, and review individual folders and files.
2.Search:  I want to search for one of the following:
-Full or Partial file name
-File size
-File creation date
-File last accessed date
3.Deep (Surface) Scan: Scan drive surface for files of certain types.
৭. উপরের ৩ টি option -এর মধ্যে ১ম টি দিয়ে কাজ করা বেশি সহজ।তাই উপরের option টি -ই chose করুন।
৮.তারপর next -এ ক্লিক করুন। কিছুক্ষণ loading হবে।
৯.loading শেষে, আপনার ফাইল যেখানে  delete হয়েছে সে folder টি বের করুন।
১০.কোন folder বা exe file পুনরায় পেতে হলে সে folder বা exe file -এ right click করে recover file to.. তে ক্লিক করুন।
১১.তারপর browse করে আপনার ইচ্ছামত  জায়গায় যাবেন যেখানে ফাইল টি  recovery করবেন, সে জায়গায় গিয়ে ok ক্লিক করুন।তবে মনে রাখতে হবে যেন একই hard drive -এ যেন safe না করা হয়।
১২.ফাইলটি কে recover হতে সময় দিন।
recover হয়ে গেলে ফাইলটি উপভুগ করুন।
আজকে আপনাদের সবার কাছে একটা অনুরোধ নিয়ে এলাম। আশা করি দয়া করে সবাই আমার লেখাটি পড়বেন। বর্তমানে আমাদের দেশের হাজারো তরুন তাদের অনেক স্বপ্ন নিয়ে অনলাইনে কাজ করছে। কেউ কেউ ফ্রিলায়েন্সিং করছে আবার কেউ কেউ ব্লগিং করছে। আপনি এখন আমার লেখাটি যে ওয়েব সাইট থেকে পড়ছেন সেই ওয়েব সাইটটিই হল একটি ব্লগ। অনলাইনে যারা ব্লগিং করে, তাদের প্রত্যেকেরই নিজ নিজ স্বপ্ন থাকে। অনলাইনে আয় করার। আর সেই অনলাইনে আয় করার
আস সালামু আলাইকুম আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন, প্রযুক্তির এ যুগে প্রায় সবারই নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে কেউ ফ্রি হোষ্টিং ব্যবহার করেন আবার কেউ পেইড হোষ্টিং । ‍যাই হোক আজ আমি হাজির হয়েছি একটি সমস্যার সমাধান নিয়ে, আসলে সমস্যা বলছি একারনে কারন আমি নিজে এই সমস্যায় পড়েছিলাম আবার নিজে নিজেই সমাধান বের করেছি ।
সমস্যাটা ছিল : আমার ১ জিবি ওয়েব হোষ্টিং সাইটে আমি শুধু মাত্র একটি ওয়ার্ডপ্রেস সেটাপ দিয়েছি এবং দীর্ঘ ৭ মাস ধরে ব্যবহার করছি তবে মাত্র ‍২৫ টা পোষ্ট লেখার পর আর কোন কিছু আপলোড দেইনি, হঠাৎ একদিন আমার সি প্যানেলে লগিন করে দেখলাম আমার ১ জিবি হোষ্টিং এর ৩৪০ মেগাবাইট ব্যবহৃত দেখাচ্ছে আর ৬৬০ মেগাবাইট খালি আছে, মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল ওয়ার্ডপ্রেস আনইনশ্টল করার পর দেখলাম মাত্র ১৫ মেগাবাইট জায়গা খালি হয়েছে এখন ব্যবহৃত দেখাচ্ছে ৩২৫ মেগাবাইট । এখন ভাবলাম সি প্যানেল ফরম্যাট দিলেই সব ঠিক হয়ে যাবে, গুগলিং করে যা দেখলাম সরাসরি ফরম্যাট করার কোন অপশন নাই, ম্যানুয়ালী ফাইল পাবলিক ফোল্ডার থেকে ডিলেট করতে হবে ।
সমাধান: প্রথমে আপনার সি প্যানেলে ‍লগিন করুন তারপর ফাইল অপশনে ক্লিক করুন এরপর ডিস্ক স্পেজ ইউসেজ এ ক্লীক করুন একটি লিশ্ট আসবে
File > Disk Space Usage >> List
এখান থেকে আপনি দেখে নিন আপনার হোষ্টিং এ আপনার আপলোড কৃত ফাইল বা ডাটাবেজ ছাড়া নতুন কিছু আছে কিনা থাকলে তা ডিলিট করে দিন কোন ভয় পাবেন না ।
যেমন tmp নামে একটা ফোল্ডার পাবেন এখান থেকে, ১ Analog ২ Awstats ৩ Cpbandwith ৪ Logaholic ৫ Pear ৬ Webalizer ৭ Webalizerftp এই ৭ টি ফোল্ডার ছাড়া বাকী সব ফোল্ডার ও ফাইলগুলো ডিলিট করে দিন কারন ওগুলো কোন দরকারী ফাইল না সম্পুর্ন অপ্রোজনীয় ।
আমি এখান থেকেই ৮০ মেগাবাইট করে ৪ টি ফাইল আমার হোষ্টিং থেকে ডিলেট করি এবং ৩২০ মেগাবাইট উদ্ধার করি ।
। স্বাগতম ।

                                                                          ওয়ার্ডপ্রেস

বর্তমানে সর্বাধিক প্রচলিত সিএমএস । ব্লগ তৈরিতে এর কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই।
                                       আসসালামু আলাইকুম
                                             আসসলামু আলাইকুম

Welcome To Online Payment System